info@morichawelfare.com +8801733780487
Moricha

The History of Moricha

If we try to know the history of our motherland Moricha we have to look back. One of our most respected inhabitant was late Moulana Motahir Ali. Motahir Ali was a talented person. He passed Kamil from Assam Madrasha board in 1949 with 1st class and he held the 2nd position in the merit list. He was a renowned Muhaddis and he thought as Muhaddis in Isamoti Madrasha, Jingabari madrasha, Gasbari Madrashs and Matiura madrasha in his glorious teaching life. We found a brief history of Moricha in his writing.  


According to his writing, grater Sylhet was divided into two parts as Jointa and Kachar. The word Moricha came from the word "Mourcha". It's mean permanent property which property was out of any taxes or khajna. British Lord Cornwallis when divided the land among paat, kitta, taluk, chok that time the land of Moricha was out of all tax.


Mainly the land of Moricha was possessed by some elite Hindu families. beside those elite families, some Hindu brahmon, paul, lasker and das family were living in Morich. Some tenants of them like, barber, potter, milkman, and blacksmith family lived there.


 In 1905 when the British lord divided the Bengal into two parts east and west some of the Hindu elite family migrated to India from Moricha. In 1947 when The British quit and India divided two countries India and Pakistan that time many Hindu families left Morich and migrated to India by selling their land or exchanging their land with Indian Muslims. By this way, Muslim families are starting settle in Moricha. There have some Hindu Brahmon, Paul and das family are still now living in Moricha, By exchanging or buying land Muslim families are started living in Moricha that's why now a day Muslims are the majority in Moricha. Though Muslims are the majority in moricha there have no record of any conflict between Hindu and Muslims. Our religious harmony is excellent. We love our people, we love our Moricha.


Long live Moricha.  



আসসালামুআলাইকুৃম।

মরিচা ওয়েল ফেয়ার ট্রাস্টের সাথে জড়িত সকলের প্রতি শ্রেনি মত সালাম ও শুভেচ্ছা। আশা করি সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ আমিও ভাল আছি।

আলহামদুলিল্লাহ আমাদের ট্রাস্টের ওয়েবসাইটের কাজ প্রায় শেষ পর্যায়ে।আর এই সাইটের জন্মদাতা আমার শ্রদ্ধেয় তারেক চাচা যে কষ্ট করতেছেন, উনাকে ধন্যবাদ দিয়ে ছোট করতে চাইনা।দোয়া করি আল্লাহ আমার চাচাকে দুনিয়া ও আখেরাতে যেন উত্তম প্রতিদান দান করেন। তথ্য উপাত্ত দিয়ে যারা সাহায্য করতেছেন, বিশেষ করে আমার এনাম ভাই, ফারুক ভাই, বাহার,রাজু সহ সকলের প্রতি আন্তরিক আভিনন্দন।

গত ১৫/৫/১৮ ইং তারিখ রাত ৮টার সময় আমাদের প্রবাসি ভাইগণের অনুপ্রেরনায় ৭ সদস্য বিশিষ্ট আহবায়ক কমিটি গঠনের মাধ্যমে আমরা মরিচা ওয়েল ট্রাস্ট যাত্রা শুরু করেছিলাম। মাত্র ১ মাসের মধ্যে আমাদের প্রবাসি ভাই গনের সহযোগিতায় প্রায় ১লক্ষ টাকা ব্যয় করে আমরা ৩টি প্রজেক্ট বাস্তবায়ন করেছি।আলহামদুলিল্লাহ।।

আগামি ইদের পরে আমাদের ট্রাস্টের পূর্নাঙ্গ কমিটি গঠন করার কথা। ট্রাস্টে সাথে জড়িত সকলের প্রতি আবেদন, আপনারা আপনাদের সূচিন্তিত মতামত প্রদান করবেন।কিভাবে ট্রাস্টের একটি সাংগঠনিক রুপ দেয়া যায়।বিশেষ করে আমার ফারুক ভাই, এনাম ভাই, মওদূদ ভাইয়ের কাছে আবেদন আপনারা ট্রাস্টের একটি সাংগঠনিক রুপ দান করতে আমাদের কে সহযোগিতা করবেন।

আমাদের আহবায়ক কমিটির সদস্যবৃন্দের কাছে আবেদন, আমাদের মনে হয় ইদের আগে একবার বসা প্রয়োজন।আপনাদের মতামত জানাবেন।

আপনার সবাই ভাল থাকেন। আল্লাহ হাফিজ।।



মরিচার ঐতিহ্য এবং জীবন ঃ 


নন্দে নন্দিত , সবুজ শ্যামল ভদ্র পল্লীতে লুকিয়ে আছে আদর্শের লুকোচুরী দুয়েল, কুয়েল ,শ্যামা ,ঘুঘু আর টিয়ে পাখির কলতানে হয়ে উঠত রঙিন ভোর, স্বপ্নচারী শিশু আর কিশোরদের কলতানে মুখরিত ছিল মসজিদ আর পাঠশালা । ইতিহাস এবং বাস্তবতা বিবেচনা করে মরিচা এলাকার গুনময় অভিভাবকেরা ভিন্ন খন্ডনামে নামকরণকরে স্মৃতিবহ করে রেখেছেন মরিচা অঞ্চলকে ।

যেমন জমির ফসল, পরিধি ,উৎপাদন , বেঁধে যে নামকরণ করেছেন তা নিম্ন উল্লেখ করা হলো ঃঃ

মরিচার গোপাঠ ঃ যা বর্তমানে মরিচা রাস্তা তবে এই রাস্তাটি মরিচা স্কুল পরে জনাব সোহাগ মিয়ার বাড়ির দক্ষিণ হয়ে রফিক মিয়া সাহেবের বাড়ি এবং আং বারী সাহেবের মধ্যে দিয়ে আলহাজ মখদ্দস আলী সাহেবেব বাড়ি বায়া মসজিদের রাস্থা যেটা গোপাঠ নামে অভিহিত ছিল যা আজও আছে মরিচার বৃহত্তর স্বার্থে সম্মানিত মুরব্বীয়ানেরা ছোট চলাচলের পথ কে বৃহত্তর রাস্তায় পরিণত করেন যা সুরমা নদীর তীর থেকে মরিচা সি এন্ড বি পর্যন্ত মরিচা রাস্তা নামে দৃশ্যমান ।

এই মরিচা গোপাঠের পূর্ব পার্শ্বে যে জমি গুলো আছে তা কুড়িনল নামে অভিহিত ছিল এবং পশ্চিম পার্শ্বে যে জমিগুলো তা নিরপুর এবং জাইর বন্দ নামে অভিহিত ।

মরিচা গ্রামের পূর্ব পার্শ্বে থাকা জমিগুলোকে খরবাড়ির টিলা এবং রাবনপুর নামে অভিহিত  কারণ হিসাবে যা বলা হত উচু ভুমি শক্তমাটি এবং ধানের চারাগুলোর যৌবনে মড়ক হয়ে জ্বলে যেত তাই সেটাকে বলা হত রাবনপুর । জ্বলা অর্থে রাবন শব্দটির প্রচলন ছিলো ।

মধ্য মরিচা অর্থাৎ পুর্ব ঠাকুর বাড়ির দক্ষিণ এবং পশ্চিম ঠাকুর বাড়ির উত্তর সহ এই জমি গুলোকে বলা হত কিলর বন্দ এখানে প্রচুর পরিমান ধান পাওয়া যেত ।

তার পশ্চিম অর্থাৎ গিরিন্দ্র পালের বাড়ির উত্তর অংশ যা আন্দুর বন্ধ নামে অভিহিত । এখানে বেশী পানি থাকাতে ধান গাছের চেয়ে আগাছা বেশী হত এবং প্রচুর মাছ পাওয়া যেত ।

মরিচা গ্রামের উত্তর অংশে একটি লম্বা খাল এবং তার উপরের অংশ নালার মত ছিল যা অনুমানিক অর্ধেক কিলোমিটারের মত লম্বা ছিল যা আমি নিজ চোখেও দেখেছি যে খালটি পেছুন্ডী খাল নামে পরিচিত ছিল যা জনাব বশির আলী মিয়ার বাড়ির কাছাকাছি অংশটা অনেক বড় ছিল মরিচা উত্তর কালভার্টের নিছের অংশ কে বলা হত ছেপ্টি ।

এই ছেপ্টি থেকে ছোট নালা হয়ে চলে যায় পাড় খালের দিকে এবং পাড় খালটি মরিচা গ্রামের পশ্চিম প্রান্তে অবস্থিত যা দক্ষিণমুখী হয়ে হাতভিলা নামক স্থানে গিয়ে তালগাং নামধারন করে প্রবাহীত । যার উৎপত্তি অংশকে বলা হয় ডগিরখাল । যার জন্ম সুরমা নদীর ডগি নামক স্হানে খাসিরচক ত্রিমুহনা কালভার্ড হয়ে অক্ষয় কুমার লস্করের বাড়ির পশ্চিম হয়ে দক্ষিণ দিকে প্রবহীত হয়ে আব্দুল করিম (বখই মিয়ার ) বাড়ির দক্ষিনে পাড়খাল নাম ধারন করে ।।

এই ডগির খালের পূর্ব অংশের জমিগুলোকে বলা হয় ডগির বন্দ । যা ডগিরপার বায়া মরিচা রাস্থা পর্যন্ত বিস্তৃত এবং রাস্থার পূর্ব পার্শ্বে যে স্থানে মাজার আছে সেই অংশটি আধুবাড়ির টিলা নামে পরিচিত । এই টিলা অংশে কানা মাছি, ঘুল্লাছুট ,মন খেলার জন্য পরিচিত জায়গা ছিল , সেই জায়গায় ১৯৯২ সাল পর্যন্ত হাডুডু , ফুটবল খেলার আয়োজক স্থান পরিচিত ছিল ।।

আধু বাড়ির টিলার উত্তর এবং পূর্ব অংশ যা ঠেকার বন্দ নামে পরিচিত ।।

এই সকল বন্দ গুলোতে করা হত গরু পালনের আয়োজন ।শুকনো মৌসুমে গ্রামে যাদের গরু ছিল তাদের সকলের গরু একই রাখালের নিয়ন্ত্রণে দিতেন ।। প্রতিদিন এক এক জন করে রাখাল থাকতেন প্রতি বাড়ি থেকে যা পালা নামে অভিহিত ছিল ।।

প্রাকৃতির অনিন্দ্য সুন্দর এই লীলাভুমি মরিচায় সন্ধ্যা নামলেই শুরু হত ভিন্ন নিয়মাবলীর ধর্ম পালন ,মসজিদে মুয়াজ্জিনের আজান ,, হিন্দু বাড়িতে চলত উরুধ্বনী , বাজানো হত মাটির তৈরী সাদারংগের গন্টা ।

মুসলিম শিশুরা উচ্ছস্বরে পড়ত সুরা কেরাত । হিন্দু শিশু কিশোরেরা বসত তাদের বই পুস্তক নিয়ে ।। আয়োজন করা হত ভিন্ন উৎসব অনুষ্টান মুসলিমরা করত ঈদ ,মিলাদের মত আয়োজন

হিন্দুরা পালন করত পৌষসংক্রান্তী ভোরে ঘুম থেকে উঠে বাঁশের তৈরী খড়ের ঘরে আগুন পোহানো ব্যবস্থা কে বলা হত উলির ঘর ।। তারই সাথে হত কীর্তন ।। বছরে দুইবার আয়োজন করা ২টি পূজা যা অনুষ্ঠিত গ্রামের সকল হিন্দু পূরুষ মহিলারা যোগ দিতেন এই অনুষ্ঠানে । যে স্থান টিতে এই অনুষ্ঠান গুলো করা হত তা কানুবাড়ি আখড়া নামে পরিচিত ছিলো । মাঝে ছিল একটি ছোট পুকুর কালের সাক্ষী ঐতিহাসিক বট গাছটি এখন আর নেই তবে ছোট একটি গাছ এখনো আছে অক্ষয় কুমার লস্করের বাড়ির পূর্ব দক্ষিণ কোনের উচু স্থানটিকেই বলা হত আখড়া । সারা দিনের অনুষ্ঠানিক গান বাজনা পরে চলত প্রসাধ বিতরণ শিশুদেরকে কি যেন দেওয়া হত চিটিয়ে একশিশু আরেক শিশুর সাথে পাল্লা দিয়ে কুড়াত যে যা পারে । এছাড়া কালিপূজা, দুর্গাপূজা, স্বরশ্বতী, পূজাতো ছিলই ।

কার্তিক মাসের শেষ তারিখে আয়োজন করা হত একটি অনুষ্টান যা ভোলা নামে পরিচিত । এই দিনে সবাই নিজে গোসল করে সমগ্র শরীরের সর্বাংশে তেল প্রদান সহ প্রত্যেকের গরু বাছুর কে করানো হত গোসল সাথে তেলও দেওয়া হত । বিকেলে বেলা বাছুর গোলাকে ঘরে নিয়ে যাওয়ার জন্য কলাগাছের পাতার শক্ত অংশ যাকে বলে ডাগু সেই অংশ দিয়ে মহানন্দের মায়াবী পরশে পিটুনি দেওয়া হত ।।

এই রাতে ভিবিন্ন গ্রাম থেকে গায়কেরা এসে গান পরিবেশন করতেন বিনিময়ে তাদেরকে দেওয়া হত চাল ডাল ইত্যাদি ।।

এই মাসেই একটি নির্ধারিত রাত ছিল যাকে চুরির রাত বলে গণ্য হত । সনাতন ধর্ম পালন কারীরা মনে করত এই রাতে চুরি করলে পাপ নেই কিন্তু তা হবে কেবল গাছের ফলমুল অন্যকিছু নয় ।। 

তার সাথে আমি ও যোগ দিয়ে চুরির রাতে সহযোগীতা করতাম । মিলত নারিকেল ,ইক্ষু , মাতু ,ভুবি তবে শর্তছিলো যেন কেউ না দেখে । অনেকেই পাহারা বসাতেন ফলের গাছে ,,মাঝে মাঝে উচ্ছ স্বরে আওয়াজ আসত দেখতেছি । দেখেন বা না দেখেন কারণ ছাড়াই চিৎকার শোনা যেত ।।

এছাড়া অগ্রায়ন, পৌষ ,মাসে আয়োজন করা হত ভিন্ন গ্রামীন পিঠা এবং পায়েশের । তার সাথে যুক্ত হত ধান মাড়ার কাজ তা করা হত আঙ্গিনায় । জমির যে কোন রোদেলা স্থানকে নির্ধারন করে তা সম্পুর্নরোপে পরিস্কার করে চলত ধান শুকানোর কাজ । এই স্থানটি উতল নামে অভিহিত ছিল । তবে যাদের ধানের পরিমাণ বেশী ছিল তিনিরা বাড়িতে ঝামেলা না নিয়ে কাটা ধানের বাধাঁ আটিগুলোকে গোলাকার করে এক আটার উপরে আরেক আটা রাখতেন যা পারা নামে অভিহীত । এই উতল স্থানটির পরিচর্যা এবং পাহারা দেওয়ার জন্য বাঁশ এবং খড় দিয়ে তৈরী করা হত ছোটো ঘর যা উরা নামে পরিচিত ।এই ধান গুলো ঘরে নিয়ে চলত ছিরা এবং ধান থেকে চাল বানানোর কাজ । চাল তৈরী করার জন্য পায়ে চালিত কাঠের তৈরী ইংরেজী এল অক্ষরের মত বস্তুটিকে বলা হত ডেকি । আর ছিরা তৈরীর জন্য যা ব্যবহার হত যেটা দিয়ে বেজা ধান গুলোকে আঘাত করা হত তার নাম ছিয়া এবং যেটাতে করা হত তার ছিল গাইল ।।  

 সন্ধ্যার ২ঘন্টা খানেক আগে হিন্দু বাড়িগুলোতে বসত ধর্মীয় গানের আসর । কখনো গোল হয়ে বসে আবার কখনো নাচের তালে তালে যা দামালী গান নামে পরিচিত । এছাড়া আন্তরিকতা বিনিময় হিসাবে বাড়ির মা ,মেয়ে, ছেলের বউ মিলে চলত উকুন নিধনের কাজ । উকুন নিধনের এই পদ্ধতিটি ভিলি নামে প্রচলিত ছিল ।

 সব মিলিয়ে বলতে হয় এক অসারণ জিবন যাপন । কোথায় যে হারিয়ে গেল সোনালি দিনগুলো

 আজ আর নেই,, আজ আর নেই ।।

What We do for others

Please add your lines here.

Social Welfare

We work with local authorities to ensure the psychological and physical well-being of the children.

Social Lifestyle

Here's a great way you can help us rescue deprived children from danger in bangladesh, and get your family and friends involved too - by donating your next birthday to Faith Welfare Trust!.

Social Values

Thare are many children can not going school for probability, so your can give some scholarship and help them to go school.